Saturday, 19 April, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

এইচএমপি ভাইরাস ঠেকাতে যা করণীয়


প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - সংগৃহীত

নয়াকাল হেল্‌থ ঃ

হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস বা এইচএমপি ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে জনগণকে বেশ কিছু সতর্কতা মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি দেশে এইচএমপি ভাইরাস শনাক্ত হওয়ার পর রোববার (১২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কর্তৃপক্ষ এসব সতর্কতা জারি করে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ১৪ বছরের কম বয়সী শিশু ও ৬৫ বছর বা এর বেশি বয়সী ব্যক্তিরা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন হাঁপানি, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি), গর্ভবতী নারী ও দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিরা আরও বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন।

এইচএমপি ভাইরাস সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের রোগের মতো ফ্লুর উপসর্গ সৃষ্টি করে। যার মধ্যে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও অন্যান্য শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে অধিকাংশ রোগী সাধারণত দুই থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যান। এইচএমপি ভাইরাসের সংক্রমণ এড়াতে সবার জন্য স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা জরুরি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরামর্শ অনুযায়ী, আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা, মাস্ক ব্যবহার, হাঁচি বা কাশির সময় বাহু বা টিস্যু দিয়ে নাক-মুখ ঢেকে রাখা উচিত। এ ছাড়া জ্বর, কাশি বা শ্বাসকষ্টের উপসর্গ দেখা দিলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বাড়িতে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ঘন ঘন সাবান ও পানি বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া (অন্তত ২০ সেকেন্ড) অপরিহার্য।

এ ছাড়া দেশের সব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিভিল সার্জন, জেলা স্বাস্থ্য তত্ত্ বাবধায়ক, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা, দেশের সব বিমানবন্দর ও বন্দর স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায়, আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে সবার উচিত সতর্ক থাকতে এবং উল্লিখিত স্বাস্থ্য বিধি অনুসরণ করা।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত